✍ পেজুস কান্তি বোস
শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতির অন্যতম মাইল স্টোন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রেই সুগভীর পাঠের দ্বারা মৌলিক দর্শন বোধের মাধ্যমে নিজস্বতার উজ্জল স্বাক্ষর। ওনার জীবন বোধ বিশেষত প্রথাবদ্ধ বিদ্যালয় জীবনের উপলব্ধি থেকে যে জীবন দর্শন গড়ে উঠেছিল পরবর্তীতে তা তাঁর শিক্ষা দর্শন এ গভীর প্রভাব ফেলে । তাই রবীন্দ্র শিক্ষা দর্শন বুঝতে গেলে রবীন্দ্র জীবন দর্শন সমন্ধে কিছু পরিচয় থাকা প্রয়োজন । উপনিষদের দ্বারা প্রভাবিত হলেও কবি এর ব্যাখ্যা নিজের মনের আলোকে যাচাই করে মৌলিক ভাবে গ্রহণ করেছেন ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে শিক্ষা
তাকেই বলি শ্রেষ্ঠ শিক্ষা, যা কেবল তথ্য পরিবেশন করে না, যা বিশ্ব সত্বার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে । রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন ব্যক্তিত্বের পরিপূর্ণ বিকাশ ও ব্যক্তি সত্বার সঙ্গে বিশ্ব সত্বার মিলনই যথার্থ শিক্ষা । শিক্ষার অর্থ শুধু জ্ঞানের সাধনা নয় ,জ্ঞানের সাধনার সঙ্গে সঙ্গে অনুভূতি বা সৌন্দর্য বোধের বা শিল্প বৃত্তির সাধনা এবং কর্মশক্তির বা ইচ্ছা শক্তির সাধনা । তিনি শিক্ষাকে জীবনমুখী, আনন্দময়, স্বত:স্ফূর্ত এক প্রক্রিয়া রূপে ব্যাখ্যা করতেন। তিনি শিক্ষাকে “অশক্ত কে শক্তি দেবার উপায়” হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। তাই তাঁর শিক্ষা তত্ত্ব বিশেষভাবে বাস্তবদী ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
রবীন্দ্রনাথের মতে শিক্ষার মূল লক্ষ্য হল –
ক) শিক্ষার্থীদের ব্যাক্তিত্বের পরিপূর্ণ বিকাশ সাধন ।
খ) শিক্ষার্থীর মধ্যে সৌন্দর্যবোধের বিকাশ ঘটানো ।
গ) প্রকৃতির সঙ্গে প্রতিটি শিক্ষার্থীর সম্পর্ক স্থাপন ।
ঘ) খাট থেকে চিরন্তন পরমসত্তার উপলব্ধিতে সহায়তা করা ।
আমার মতে শিক্ষার উদ্দেশ্য হবে মানুষকে তার শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী করে গড়ে তোলা; তার প্রকৃত জীবনাদর্শ গঠনে সাহায্য করা তার প্রকাশভঙ্গিকে ছন্দময়ী করে তোলা এবং সবশেষে চরিত্রের বলিষ্ঠতা এনে দেয়। রবীন্দ্রনাথের মতে পাঠক্রম কেমন হওয়া উচিত –
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের পরিবর্তিত পাঠক্রম ছিল বিস্তৃত । তার মতে পাঠক্রম হবে সংস্কৃতির ধারক ও বাহক এবং মনের প্রানী পদার্থ থাকা চাই। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যাতে নিজস্ব রুচি প্রবণতা অনুযায়ী বিকাশের সুযোগ পায় তাই তিনি পাঠক্রমের মধ্যে ভাষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান, গণিত, দর্শন, সমাজবিজ্ঞান, কৃষি, কারিগরি, সংগীত, চিত্রণ, ভাস্কর্য, হস্তলিপি ইত্যাদিকে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেছেন পাশাপাশি তিনি পাঠক্রমে পাশ্চাত্য শিক্ষা কে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করেছেন। ভাষা শিক্ষার জন্য এবং ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিতির জন্য রবীন্দ্রনাথ রামায়ণ ও মহাভারত কে পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেছেন । অন্যান্য ভাষা শিক্ষার কথাও তিনি বলেছেন, বিশেষভাবে সংস্কৃতের কথা। তিনি বলেছেন বাল্যকাল হইতে যদি ভাষা শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গেই ভাব শিক্ষা হয় এবং ভাবের সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত জীবনযাত্রা নিয়মিত হইতে থাকে তবেই আমাদের সমস্ত জীবনের মধ্যে একটা যথার্থ সামঞ্জস্য স্থাপিত হইতে পারে । আমরা বেশ সহজ মানুষের মতো হইতে পারে এবং সকল বিষয়ে যেন একটা যথাযথ পরিমাণ ধরিতে পারি ।
সভ্যতার অগ্রগতির জন্য বিজ্ঞান এবং জীবনের অগ্রগতির জন্য সার্থক জীবন দর্শনের প্রয়োজনে দর্শনকে তিনি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেছেন । অবশেষে সমাজ জীবনের প্রতি সমবেদনা মূলক মনোভাব গড়ে তোলার জন্য এবং শিক্ষার্থীর সামাজিক বিকাশে সহায়তা করার জন্য পাঠক্রমে বিভিন্ন ধরনের সমাজসেবা ও সমাজ উন্নয়নমূলক কাজের ব্যবস্থা রাখাও পক্ষপাতী ছিলেন তিনি । সুতরাং দেখা যাচ্ছে রবীন্দ্রনাথ তার পাঠ্যক্রমের ভেতর মানুষের সর্বাঙ্গীণ বিকাশের লক্ষ্যে উপযোগী বিষয় শিক্ষা নির্বাচন করেছেন ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষা পদ্ধতি
রবীন্দ্রনাথ গতানুগতিক শিক্ষণ পদ্ধতি কে সমালোচনা করেছেন কিন্তু আধুনিক পরস্পরবিরোধী শিক্ষণ পদ্ধতির কোন একটিকে মেনে নি । কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন মানুষের শিক্ষা কৌশল বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রকম। তাকে একই নিয়মের বন্ধনে বেঁধে ফেলা যায়না। ” সুখও তাকে শিক্ষা দেয়। দুঃখ তাকে শিক্ষা দেয় । শাসন নইলেও তাহার চলে না । স্বাধীনতা নইলেও তাহার রক্ষা নাই।
শিক্ষণ পদ্ধতির মূলনীতি
রবীন্দ্রনাথের শিক্ষণ পদ্ধতি তিনটি মূলনীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত— ১) স্বাধীনতা ২) সৃজনশীলতার মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ ৩) প্রকৃতির সঙ্গে সক্রিয় সংযোগ।
তার মতে শিখন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী পূর্ণ স্বাধীনতা পাবে কাজ করার স্বাধীনতাকে তিনি আত্মকর্তৃত্বের সমতুল্য হিসেবে বিচার করেছেন। তিনি বলেছেন ত্রুটি সংশোধনের দায়ী নিজে গ্রহণ করার উদ্যম যাদের আছে খুঁতখুঁত করার কাপুরুষতার ধিক্কার বোধ করে”। এই স্বাধীন ভাব থেকেই সিজন প্রতিভার বিকাশ হবে তার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী নিজেকে বিকশিত করবে। এই জন্য তিনি সৃজনাত্মক কাজের উপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
প্রকৃতির কোলে শিক্ষা
তিনি বিশ্বাস করতেন বিস্তৃতি ঐক্যসূত্র মানুষ প্রকৃতি ঈশ্বরকে এক বন্ধনে বেঁধে রেখেছে।
সেজন্য কতকগুলি বিষয় জ্ঞানের মধ্যে শিক্ষকের সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। সম্পূর্ণ স্বাধীন পরিবেশে বিশ্বের ঐক্যসূত্র কি উপলব্ধি করে তারই একজন হয়ে তার সঙ্গে সাযুজ্য স্থাপন করতে হবে । তিনি বলেন, “প্রকৃতির ঘরে জন্মে যদি প্রকৃতির শিক্ষা থেকে দূরে সরে থাকি তাহলে শিক্ষা কখনো সার্থক হতে পারে না”।আনন্দদায়ক শিক্ষণ প্রকৃতি মধ্যে প্রথিত আছে।
ভাবগত প্রয়োগবাদের সমন্বয়—
প্রথমেই বলা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা দর্শন তাঁর জীবনদর্শন দ্বারাই প্রভাবিত তার এই শিক্ষাদর্শন একদিকে যেমন তিনি কলাবিদ্যার এক দৃষ্টান্ত রেখেছেন। এছাড়া বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা ও অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক এক শৈক্ষিক নমুনা রেখেছিলেন। তিনি বলেছিলেন শিক্ষা হবে ‘প্রতিদিনের জীবনযাত্রার নিকট অঙ্গ’। কবি শিক্ষা দর্শনের তিনটি বিষয়ের কথা বলেছেন। ভাষাশিক্ষা, ভাবশিক্ষা, আর সহজ মানুষ হয়ে ওঠা।ভাষা শিক্ষাই হল জ্ঞানমূলক বিকাশ, সামাজিক, প্রাক্ষোভিক, নৈতিক, আধ্যাত্বিক, সাংস্কৃতিক ও কৃষ্টিগত বিকাশ।
মানুষের জন্ম বিশ্ব প্রকৃতি ও মানবসমাজ এই দুইয়ের মধ্যে। তাই শিক্ষাক্ষেত্রেও রবীন্দ্রনাথ এই দুই উপাদানকে কাজে লাগাতে চেয়েছে। তিনি বলেছেন শিক্ষার জন্য আলো, বাতাস, গাছপালা, মুক্ত আকাশ- চক, বোর্ড পুঁথি ইত্যাদির মতোই আবশ্যকীয়। সর্বোপরি তিনি মনে করতেন শিক্ষক যদি আদর্শ গুণসম্পন্ন হন তাহলে পদ্ধতির নতুনত্বের বিশেষ কোনো প্রয়োজন নেই। তিনি বলেছেন মানুষ মানুষের কাছ থেকে শিখতে পারে। যেমন জলের দ্বারা জলাশয় পূর্ণ হয়, শিখার দ্বারা শিখা জ্বলিয়া ওঠে, প্রাণের দ্বারা প্রাণ সঞ্চারিত হয় ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক
শিক্ষক হবেন প্রাণবন্ত মানুষ। শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে আত্মীয়তার সম্পর্ক থাকা চাই। শিক্ষক সবসময় আনন্দের সঙ্গে অন্তরের ভালোবাসা দিয়ে শিক্ষার্থীর সমগ্র জীবন ভরে তুলবেন। তিনি বলেছেন “যে গুরুর অন্তরে ছেলেমানুষটি একেবারে শুকিয়ে কাঠ হয়েছে তিনি ছেলেদের ভার নেওয়ার অযোগ্য। উভয়ের মধ্যে শুধু সামীপ্য নয় আন্তরিক সাজুয্য ও সাদৃশ্য ও থাকা চাই। এইযে দেনা-পাওনার নাড়ির যোগ থাকেনা”। তাই শিক্ষক হবেন শিক্ষার্থীর বন্ধু ও পথপ্রদর্শক।
শৃঙ্খলা – রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন যে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা দিলে তারা আপনা থেকেই শৃঙ্খলিত হয়ে পড়বে। তিনি বলেন শিক্ষকদের নিজের চরিত্র সম্বন্ধে গুরুতর বিপদের কথা এই যে যাদের সঙ্গে তাদের ব্যবহার তারা ক্ষমতায় তাদের সমকক্ষ নয়। তাদের প্রতি সামান্য কারণে বা কাল্পনিক কারণে অসহিষ্ণু হওয়া, তাদের বিদ্রূপ করা, অপমান করা, শাস্তি দেওয়া অনায়াসেই সম্ভব। ছেলেদের কঠিন দন্ড ও চরম দণ্ড দেওয়ার দৃষ্টান্ত যেখানে প্রায়ই, সেখানে মূলতঃ শিক্ষকরাই দায়ী। তারা দুর্বলমনা বলেই কঠোরতার দ্বারা নিজের কর্তব্য কে সহজ করতে চায়। রাষ্ট্র তন্ত্রেই হোক আর শিক্ষা তন্ত্রেই হোক কঠোর শাসন নীতি শাসকের অযোগ্যতার প্রমাণ। ক্ষমা যেখানে ক্ষীণ সেখানে শক্তিরই ক্ষীণতা”। তাই শৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি স্বায়ত্ত শাসন নীতি প্রবর্তন করেছিলেন। এখানে ছাত্ররা নিজেরাই নিজেদের সংগঠনের মধ্য দিয়ে আত্মনিয়ন্ত্রণের ভার নিত। একে বলে ‘আত্মনিয়ন্ত্রণ শৃঙ্খলা’।
মাতৃভাষা– শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষার তিনি মাতৃদুগ্ধের সাথে তুলনা করেছেন। শান্তিনিকেতনে এই পদ্ধতিটি চালু করেন।
ব্যবহারিক শিক্ষা– তিনি গতানুগতিক শিক্ষার সঙ্গে হাতের কাজ, কুটিরশিল্প, কৃষিকাজ, গ্রাম উন্নয়ন মূলক কাজ, অর্থনৈতিক উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। তিনি প্রয়োগিক শিক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, বালক অল্পমাত্রায় যতটুকু শিখিবে, তখনই তাহা প্রয়োগ করিতে শিখিবে, তাহা হইলে শিক্ষা তাহার উপর চাপিয়া বসবেনা, শিক্ষার উপর সেই চাপিয়া বসিবে। তাই এরই মডেল স্বরূপ ১৯২২ সালে শ্রীনিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৮ সালে বর্ষবরণ উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ নবান্ন উৎসব চালু করেন। শিক্ষাকে তিনি কর্মমুখী করে তোলার প্রতি আগ্রহী ছিলেন।
বিশ্বভারতী – রবীন্দ্র শিক্ষা দর্শনের প্রায়োগিক শ্রেষ্ঠ অবদান বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা। ১৯০১ সালে বীরভুমের বোলপুর শান্তিনিকেতনে আশ্রমিক বিদ্যালয় ‘ব্রহ্মচর্যাশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে এই বিদ্যালয়কে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয় ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন প্রথমে আমি শান্তিনিকেতনে বিদ্যালয় স্থাপন করে এই উদ্দেশ্যে ছেলেদের এখানে এনেছিলুম যে বিশ্বপ্রকৃতির উদার ক্ষেত্রে আমি এদের মুক্তি দেব।কিন্তু ক্রমশ আমার মনে হল যে মানুষে মানুষে যে ভীষণ ব্যবধান আছে তাকে প্রসারিত করে মানুষ কে সর্ব মানবের বিরাট লোকে মুক্তি দিতে হবে । তিনি বিশ্বভারতীর মাধ্যমে প্রাচ্যের জ্ঞান ও সত্য, সংস্কৃতি ও সভ্যতার বাণিজ্য ছড়াতে ব্রতী হলেন । এবং বিদেশের জ্ঞান-বিজ্ঞান সঠিকভাবে এখানে পৌঁছানোর জন্য ওখানের প্রসিদ্ধ অধ্যাপকের সমাগম ঘটালেন। তিনি বলেছিলেন যেখানে সারাবিশ্ব একত্রে বাস করবে(যত্র বিশ্বম্ ভবত্যেক নীড়ম্) তাই বিশ্বভারতী আজ বিশ্বমানবের তীর্থভূমি। তাই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের জীবন দর্শন দিয়ে তৈরি চির নবীন শিক্ষাদর্শন আজও আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার সমস্ত দিকেই কিছু না কিছু প্রভাব বিস্তার করেছে । তবে ওনার এই পথ প্রদর্শনকারী শিক্ষা দর্শন কে আত্মীকরণ করতে হলে, রবীন্দ্রচর্চা ও দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এই মহামানব কে নিবিড় পাঠ করতেই হবে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে অধ্যাপক ডাঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন বলেছেন,
Rabindranath Tagore was undoubtedly the greatest leader of the Indian Renaissance and his influence was felt in all of our cultural life. Education did not escape it.
(লেখক বিদ্যা ভারতী দক্ষিণবঙ্গ প্রদেশের শিক্ষা প্রধান এবং বিদ্যা ভারতী পূর্ব অঞ্চলের প্রাথমিক শিক্ষার কো-অর্ডিনেটর।)
और पढ़ें : रवीन्द्रनाथ ठाकुर का शिक्षा दर्शन